খামারের বৈশিষ্ট্য
- বাছাই কৃত দেশী বাছুর
- কৃত্রিমভাবে মোটাতাজা করা হয় না।
- সঠিক সময়ে টিকা প্রদান
- গরুকে কোন এন্টিবায়োটিক দেওয়া হয় না।
- কোরবানী ও আকিকার জন্য প্রস্তুত করা হয়।
এগ্রো প্রজেক্টে যা যা করা হবে
ছাগল ও গরুর খামার
বাছাইকৃত গরু ও ছাগলের বাচ্চা সংগ্রহ করে সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক পরিবেশে পালন করা হয়। সবুজ ঘাস, লতা পাতা ও খৈল-ভূষি খাবার হিসেবে দেওয়া হবে। কোন ধরণের পশু মোটা তাজা করণের মেডিসিন দেওয়া হবে না। পশু গুলো সুস্থ রাখার জন্য নির্দিষ্ট সময়ে ভ্যক্সিন প্রদান করা হয়। কাস্টমারদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য পশুকে কোন ধরণের এন্টিবায়োটিক দেওয়া হবে না।
নিজেদের তত্তাবধানে গরু ও ছাগল হালালভাবে জবাই করে ঢাকায় এনে বিক্রি করা হবে।
মৎস্য প্রজেক্ট
দক্ষিণাঞ্চলের নদী ও সমুদ্রের বাছাইকৃত বিভিন্ন মাছ ঢাকাবাসীর জন্য সরবরাহ করা হচ্ছে।
নদীর ইলিশ, পাঙ্গাশ, কোরাল,বোয়াল, জাভা ইত্যাদি বড় মাছ সহ বিভিন্ন ছোট মাছও সম্মানিত ক্রেতাদের সুবিধার কথা চিন্তা করে আমরা সরবরাহ করছি।
যারা অরিজিনাল নদী ও সমুদ্রের মাছ নিশ্চিন্তে কিনতে চান তাদের জন্য একমাত্র আমরাই হবো ভরসার জায়গা ইনশাআল্লাহ।
বিশেষ সতর্কতা
বিনিয়োগ করতে এসে কারোও শেষ সম্বল এখানে দেওয়ার প্রয়োজন নেই। কারণ বিনিয়োগ সিদ্ধান্ত ভুল হতে পারে আর তাতে আপনার অপূরনীয় ক্ষতি হতে পারে। যেহেতু আমরা শরীয়াহ ভিত্তিক ব্যাবসায় পরিচালনা করছি সেহেতু লাভ ও ক্ষতি উভয়ই বন্টন করা হবে।
যাদের কিছু অলস টাকা আছে এবং ২৪-৩৬ মাস ধৈর্য্য ধারণ করার মানসিকতা আছে শুধু তারাই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন। কারণ সাধারণত এগ্রো প্রজেক্ট গুলো থেকে রিটার্ণ আসতে ২-৩ বছর সময় লাগে।
তবে আমাদের আছে বিজনেস পরিচালনার দক্ষতা ও দীর্ঘ অভিজ্ঞতা । সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও প্রজেক্ট ভিত্তিক অর্থ বিনিয়োগের মাধ্যমে ঝুঁকি হ্রাস করা সম্ভব হবে ইনশাআল্লাহ।
খামারের বৈশিষ্ট্য
- বাছাই কৃত দেশী ক্রস ব্রিড বাচ্চা।
- কৃত্রিমভাবে মোটাতাজা করা হয় না।
- সঠিক সময়ে টিকা প্রদান
- ছাগলকে কোন এন্টিবায়োটিক দেওয়া হয় না।
- বাচ্চা ও গর্ভবতী ছাগল গুলোকে আলাদা রাখা হয়।
- কোরবানী ও আকিকার জন্য প্রস্তুত করা হয়।
আমাদের চলমান
ফিস প্রজেক্ট এ
বিনিয়োগ নিচ্ছি
প্রজেক্ট সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে নিচের বাটনে ক্লিক করুন।
আপনার জিজ্ঞাসা ও উত্তর
আমরা নদীর মাছগুলো বরগুনার পাথরঘাটা থেকে সংগ্রহ করে ঢাকায় আনি।
আমাদের এগ্রো প্রজেক্ট গুলো পাথরঘাটায় করা হচ্ছে। বর্তমানে ছাগলের ফার্ম করা হয়েছে এবং গরুর ফার্মের প্রস্তুতি চলছে।
জি, সবকিছু জেনে বুঝে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য কিছু করার এবং সামান্য আর্থিক ঝুঁকি নেওয়ার মানুষিকতা থাকলে আপনিও আমাদের একজন ইনভেস্টর/ পার্টনার হতে পারেন।
যেহেতু আমরা শরিয়াহ ভিত্তিক মডেলে বিজনেস করছি তাই ঠিক কখন থেকে প্রফিটে যেতে পারবো তা সঠিক বলা যায় না। তবে এগ্রো ফার্মে সাধারনত ২৪-৩৬ মাসে একটা সাইকেল পূর্ণ হয়। এবং লাভ আসতে শুরু করে। তাই ২-৩ বছর ধৈর্য ধারন করলে ইনশা আল্লাহ আমরা আপনাকে প্রফিট দিতে পারবো।